মেয়েটি ছিলো সেক্স ক্রেজি। প্রায়ই নিজের রুমে বলু ফিল্ম দেখতো। আর অনেক সময় বাসায় কেউ না থাকলে বয়ফ্রেন্ডদের টেলিফোন করে ডেকে এনে নিজের কামরার দরজা বন্ধ করে উদ্দাম যৌন ক্রিয়ার উঠতো। সবুজ বেশ অনেকবার মনিব কন্যার যৌন উচ্ছ্রিংখলতার ব্যাপারগুলো নিজের চোখে দেখে ফেলেছে। যা দেখে কৈশোর পৌরোনে সবুজ ভেতরে ভেতরে দারুণ উত্তেজনা বোধ করেছে। মনির কন্যাকে নিয়ে মনে মনে অনেক কিছু কল্পনা করে আই সুখ লাভ করেছে সে। কিন্তু এ ব্যাপারে বাস্তবে কিছু করার মতো দুঃসাহস দেখাতে পারেনি। কারণ, ধন্যাঢ্য পরিবারের একজন সামান্য কাজের লোক হিসেবে রয়েছে সে। যদি তার আচরণে মনিব কন্যার প্রতি দুর্বলতা কিংবা আসক্তি প্রকাশ পায় তাহলে বেচারা সবুজের চাকরীটাই হবে না শুধু উল্টো শাস্তি ভোগ করতে হবে। কিন্ত একদিন সবুজ তার কাঙ্খিত সুযোগটি পেয়ে যায়। এ প্রসঙ্গে তার অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করতে গিয়ে সে বলে,
একদিন বাসায় শুধু সুমী আপা ছিলো। অন্যরা সবাই পিকনিকে গিয়েছিলো। সুমি আপার সামনেই পরীক্ষা, পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ততার কারণে যেতে পারেনি। নিজের রুমে দরজা বন্ধ করে পড়ছিল সুমি আপা। হঠাৎ কলিং বেলে আমার ডাক পড়তেই আমি ছুটে যাই তার রুমে। ভেতরে ঢুকতেই দেখি সুমি আপা বিছানায় শুয়ে শুয়ে টিভি দেখছে। ভি সি আরে ইংরেজী ছবি চলছিলো। আমি টিভির পর্দায় চোখ রাখতেই বুঝতে পারি সুমি আপা নিজের ঘরে শুয়ে শুয়ে ব্লু ফিল্ম দেখছে। আমি তাড়াতাড়ি অন্য দিকে চোখ ফেরাই। সুমি আপা আমাকে তার পাশে বসতে বলে। আমি সংকোচবোধ করতে থাকি। কিছুক্ষণ চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকি। তখন সুমি আপা আমাকে ধমক দেয় এবং বলে, তোকে না বললাম বসতে এখানে, আমার শরীরটা একটু টিপে দে তো। তার কথা শুনে আরো চমকে যাই আমি। সুমি আপার বয়স তেইশ চব্বিশ বছর হবে। কলেজে পড়ে। এমন বয়সী একটা মেয়ের শরীরে হাত দিতে আমার দারুণ সংকোচবোধ হয়। আমি কি করবো ভেবে পাই না। তারপর আবার ধমকের সুরে সুমি আপা বলে ওঠে, কিরে সবুজ তোকে না বললাম আমার শরীরটা টিপে দিতে, কান দিয়ে ঢুকছে না বুঝি আমার কথা। এবার আমি ইচছা থাকা সত্তেও ভয়ে সংকোচে সুমি আপার শরীরে হাত দিই। কোথায় টিপতে হবে জানিনা। আমি তার পিঠে হাত দিয়ে টিপতে থাকি আলতোভাবে। কিছুক্ষণ টেপার পর সুমি আপা আমার হাত দুটো তার বুকে টেনে নেয়, তার সুডেল স্তনের তারপর বলে, হে, এবার এগুলো টিপতে থাক আস্তে আস্তে। তার কথা শুনে আমার জ্ঞান হারানোর জোগাড় হয়। সুমি আপার মাথা টাথা খারাপ হয়নি তো। কি আবোল তাবোল বকছে। একজন যুবতী বয়সের কলেজ পড়য়া সুন্দরী মেয়ের স্তন টিপতে হবে আমাকে। জীবনে এ ধরনের কাজ কোন দিন করিনি। তেমন কোন অভিজ্ঞতা নেই। তবে শুনেছি স্তন টিপলে মেয়েরা নাকি দারুণ সুখ পায় প্রচন্ড যৌন উত্তেজনা বোধ করে। কিন্তু সুমি আপা আমার মনিবের মেয়ে। যদি তার বাবা মা জানতে পারে আমি তার স্তনে হাত দিয়েছি, টেপাটেপি করেছি, তাহলে নির্ঘাৎ আমাকে মেরে ফেলবে তারা। থানা পুলিশেওঁ জানতে পারবে না। মেরে খুন করে আমার লাশ গুম করে ফেলবে। এতোসব ভাবতে ভাবতে আমি সুমি আপার স্তন দুটো টিপছিলাম ভয়ে ভয়ে। টিভিতে তখন এক জোড়া নারী পুরুষের উদ্দাম যৌন কলার দৃশ্য দেখানো হচ্ছে। আমি টিভির দিকে তাকিয়ে সুমি আপার স্তন টিপতে থাকি। হঠাৎ সুমি আপা বলে ওঠে, আরো ভালো করে টিপ, সবুজ তুই আগে কোন দিন মেয়ে মানুষের দুধ টিপিসনি, তোকে তো একদম আনাড়ি মনে হচ্ছে। দাড়া তোরে আমি শিখিয়ে দেবো সব, কিভাবে মেয়েদের দুধ টিপে মজা দিতে হয় আনন্দ দিতে হয়। আচ্ছা তুই কোন দিন যুবতী মেয়ের খোলা বুখ দেখেছিস? তার কথা শুনে আমার দুকান গরম হয়ে যায়। চোখ দুটো জ্বালা করতে থাকে। আমি কিছুই দেখিনা দুচোখে। আমি চুপ করে আছি দেখে সুমি আপা হেসে ওঠে। কি রে একেবারে বোবা হয়ে গেলি দেখছি, খুব ভয় পেয়েছিস মনে হয়। তোর চেহারা দেখে তো মনে হচ্ছে ভাষণ ভয় পেয়েছিস। আরে বোকা ছেলে ভয়ের কিছু নাই, তোর সব ভয় আমি দূর করে দেবো। তোকে এ ব্যাপারে মাষ্টার বানিয়ে দেবো। আমার কথা মতো কাজ করবি তাহলে সব ঠিক হয়ে যাবে। একথা বলার পর সুমি আপা তার কামিজ খুলে ফেলে ব্রার আড়ালে তার গোল স্তন জোড়া দেখা যায়। আমি স্তম্ভিত হয়ে যাই তার কর্মকান্ড দেখে। বুকের দিকে ইশারা করে সুমি আপা আমাকে বলে, দেখ, আমার ব্রেষ্ট কতো সুন্দর, এরকম ব্রেষ্ট আমাদের ক্লাসের কোন মেয়ের নেই, আমার সব কাসমেট আমাকে ঈর্ষা করে আমার এই সুন্দর ব্রেষ্টের জন্য। তারপর আমাকে তার স্তন জোড়া টেপার জন্য বলে সুমি আপা। আমি দম দেওয়া পুতুলের মতো তার কথা অনুযায়ী ব্রার উপর দিয়ে স্তন জোড়া টিপতে থাকি। খুব উত্তেজনা বোধ করে সুমি আপা বুঝতে পারি। তার মুখ দিয়ে উ, আহ, ইস, ইত্যাদি উত্তেজনাকর শব্দ শোনা যায়। একে পর্যায়ে হ্যাচকা টান দিয়ে ব্রাটা বুক থেকে নামিয়ে ফেলে সে। তার উদ্ধত সুডোল স্তন জোড়া লাফ দিয়ে বেরিয়ে আসে স্পিং-এর বলের মতো। সুমি আপার খাড়া সুডোল উন্নত স্তন জোড়া দেখে আমার শরীর শির শির করে ওঠে। সারা দেহের কোষে কোষে কেমন এক অদ্ভুত অনুভূতি জাগে। সুমি আপা আমার সামনে খোলা বুকে দাড়িয়ে আমাকে আবার তার স্তন জোড়া টিপতে বলে।
এবার আমি আর সংকোচবোধ করিনা। কারণ গত আধাঘন্টা ধরে কামিজের উপর থেকে তার শরীর এবং স্তন জোড়া টিপে বেশ সাহসী হয়ে উঠেছি আমি। আমি তার স্তন জোড়া দুহাত দিয়ে টিপতে থাকি। আমার হাতের ছোঁয়া পেয়ে দারুন উত্তেজিত হয়ে ওঠে সুমি আপা। তার মুখ দিয়ে অদ্ভুত তৃপ্তিদায়ক শব্দ উচ্চারিত হতে থাকে। আমি দ্বিগুণ উৎসাহে তার স্তন জোড়া নিয়ে খেলতে থাকি। ফর্সা বুক এবং স্তন জোড়া নিয়ে খেলতে খেলতে আমি ভুলে যাই সব কিছু। আমি এ বাড়ির সামান্য কাজের লোক আর সুমি আপা আমার মনিব কন্যা আমার চেয়ে বয়সে কয়েক বছরের বড় এসব কথা বেমালুম ভুলে যাই। উত্তেজনায় অস্থির হয়ে উঠেছে সুমি আপা। কাতর গলায় শুধু বলে, সবুজরে তুই আমাকে পাগল করে দিয়েছিস, আই অ্যাম ক্রেজি নাউ তুই আমার দুধ মুখে নিয়ে চুষতে থাক আমি আরো মজা পাবো। তার প্রশ্রয় পাওয়ামাত্র আমি সুমি আপার স্তনের বোটা মুখে পুরে চুষতে শুরু করি। একজন বাচ্চা যেভাবে তার মায়ের স্তন চুষে আমিও সেভাবে তার স্তন চুষতে থাকি। এবার সুমি আপা কাটা মাছের মতো তড়পাতে থাকে। নিজেকে ধরে রাখতে পারে না সে। পাগলের মতো আমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে থাকে। আমার লুঙ্গি একটানে খুলে ফেলে। আমার উথিত উত্তেজিত পুরুষাঙ্গ দেখে তার চোখ মুখ কেমন জ্বল জ্বল করে ওঠে। উচছাস ঝরে পড়ে তার গলায়। ‘ওয়াও! হোয়াট এ ওয়ান্ডারফুল পেনিস তুই আমাকে সুখ দিতে পারবি। আমি এরকম জিনিসের অপেক্ষায় ছিলাম, সুমি আপা কলকল করে ওঠে। আমার শক্ত উথিত উত্তেজিত পুরুষাঙ্গ ধরে কচলাতে থাকে প্রচন্ড। উত্তেজনায় আমার শরীরও জেগে উঠেছে ততোক্ষণে। জীবনে প্রথম কোন যুবতী মেয়ের দৈহিক সান্নিধ্য লাভ করলে যে কোন ছেলেরই মাথা ঠিক থাকার কথা নয়। আমিও সব ভুলে যাই, সুমি আপার ঠোটে গালে মুখে অনবরত চুমু খেতে থাকি। বাড়ির কাজের ছেলে তাকে চুমু খাচ্ছে ব্যাপারটা অস্বাভাবিক হলেও সুমি আপা আমাকে বাধা দেয় না বরং আমার পুরুষাঙ্গ ধরে কচলানোটা বাড়িয়ে দেয়। আমার পাছায় হাত দিয়ে টিপতে থাকে। আমি প্রচন্ড সাহসী হয়ে সুমি আপার সেলোয়ার খুলে ফেলি। ভেতরে প্যান্টি পরা। আমি ওটাও টেনে নামাই পায়ের দিকে। সুমি আপা এবারও বাধা দেয় না। বরং নিজেই উদ্যোগী হয়ে সালোয়ার প্যান্টি ব্রা সবখুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে আমার সামনে দাঁড়ায়। আমি সম্পূর্ণ নগ্ন শরীরে সুমি আপাকে দেখে অবাক হই। এতো সুন্দর সুঠাম হতে পারে মেয়ে মানুষের শরীর। তার ফর্সা বুক আর তলপেটের নিচে তাকাই। দুই উরুর মাঝখানে ত্রিভূজ আকৃতির একটা অংশ ঘনকালো লোমে ঢাকা। দারুন রহস্যময় মনে হয় ওখানটা। ভীষণভাবে আকর্ষণ করে তা আমাকে। কাছে গিয়ে ওটা দেখতে থাকি। এমন সময় বিছানায় শুয়ে আমার মাথাটা দুই উরুর মাঝখানে টেনে নেয় সুমি আপা। তারপর প্রচন্ড উত্তেজিত কণ্ঠে বলে, সবুজ তুই খুব ভালো ছেলে, ইয় আর এ শুভ নয়, আমি তোকে যা চাস তাই দেবো, এবার এখানে মুখ দিয়ে জিহ্বা লাগিয়ে চাটতে থাক, দেখবি তোরও ভালো লাগবে। আমার কাছে ব্যাপারটা অদ্ভুত মনে হলো। আমি কৌতুহলী হয়ে আপার দুই উরুর মাঝখানে ঘনকালো লোমের আড়ালে লুকিয়ে থাকা ভেজা মাংসে মুখ লাগাই। কেমন অদ্ভুত একটা মিষ্টি গন্ধ পাই। জিহ্বা দিয়ে চাটতে গিয়ে লবণাক্ত স্বাদ অনুভব করি। আমি বেশ মজা পেয়ে যাই। জিহ্বা দিয়ে চাটতে থাকি। সুমি আপার দুই উরুর মাঝে মুখ ডুবিয়ে চুষতে থাকি, প্রচন্ড উত্তেজনায়। ততোক্ষণে তার অবস্থা কেমন বেগতিক হয়ে উঠেছে। পিচ্ছিল পদার্থ বেরোচ্ছে অনবরত। সুমি আপা এবার আমার পুরুষাঙ্গটা ধরে জোর করে তার পিচিছল যৌনাঙ্গে ঢুকিয়ে দেয়। আমি আর নিজেকে ধরে রাখতে পারিনা। নিজেও সক্রিয় হয়ে উঠি। তার দুই উরু ফাক করে আমি আমার উত্তেজিত উথিত পুরুষাঙ্গটা ঢুকিয়ে দিয়ে প্রথম নারী সম্ভোগের স্বাদ গ্রহণ করতে থাকি। এভাবে বেশ কিছুক্ষণ সময় কেটে যায়। এক সময় কেমন ক্লান্তি ভাব ভর করে আমাকে। নিজেকে কেমন ভারমুক্ত মনে হয়। সুমি আপা আমাকে তার শরীরের উপর থেকে সরিয়ে ছুটে যায় এটাচড বাথরুমে। কয়েক মিনিট পর ধুয়ে মুছে কাপড় চোপড় পরে বেরিয়ে আসে। ততোক্ষণে আমার খেয়াল হয় আমি কি করেছি তার সাথে। আমি ভয় পেয়ে যাই। কি জানি কি হয় আমার। যদি সুমি আপা সব বলে দেয় তার বাবা মাকে। আমি সুমি আপার পায়ে ধরে কাঁদতে শুরু করি, সুমি আপা, আমাকে মাফ করে দেবেন। আমার কথা শুনে হাসতে থাকে সুমি আপা, তারপর বলে, তুই খুব ভালো ছেলে, আমি যখন বলবো, বাসায় যখন কেউ থাকবেনা আজকের মতো তখন তুই আর আমি এভাবে খেলবো বুঝলি, কথাগুলো বলে চোখ টেপে। এভাবে প্রায়ই আমরা বাসায় কেউ না থাকলে মেতে উঠতাম অবাধ যৌন লীলায়। সুমি আপার দৈহিক ক্ষুধা এতো প্রচন্ড ছিলো যা পূরণ করতে গিয়ে আমাকে হিমশিম খেতে হতো।
এক দিনের ঘটনা সেদিনও বাসায় কেউ নেই সুমি আপা আমাকে ডাকে। আমি গিয়ে দেখি সুমি আপা ন্যাংটো হয়ে শুয়ে আছে। পাশে একটি ক্যামেরা, বলে ছবি তুলে দে, তখন সে নানা ভাবে ন্যাংটো হয়ে পোজ দেয় আমিও ছবি তুলি এবং সেদিন সুমি আপা আমাকে আর কিছুই করতে দেয়নি। নিজেই সব করেছে আমার কাপড় খুলে পুরুষ অঙ্গ মুখে নিয়ে আইসক্রিমের মত চুষতে চুষতে আমাকে পাগল করে দেয়। আমার সারা শরীর তার সুডোল দুধ দিয়ে ঘষে দেয়, তখন আমার পুরুষাঙ্গ ফেটে যাচ্ছিল। আমি চিৎকার করে বলছিলাম, আমি পারছিনা সুমি আপা। তখন সুমি আপা নিজেই আমার উপরে উঠে আমার পুরুষ অঙ্গ তার যোনির ভেতর ঢুকিয়ে নিয়ে পাগলের মত উঠবস করতে থাকে। তখন আমার হাত ধরে উঠিয়ে বসিয়ে ফেলে এবং তার দুধ দুটোর-একটা আমাকে টিপতে বলে আরেকটা আমার মুখে নিয়ে চুষতে বলে। আমি তখন একটা দুধ ধরে টিপছি আরেকটা চুষছি আর সুমী আপা আমার কোলের উপর বসে যোনিতে পুরুষ অঙ্গ ঢুকিয়ে নিয়ে ইচ্ছে মত খেলছে। সেদিন এক সঙ্গে দুজনের বীর্যপাত হয়েছিল। সেই ছবিগুলো আমাকে দিয়ে ওয়াস করিয়েছিল, তখন আমি কিছু ছবি গোপনে রেখে দেই স্মৃতি স্বরূপ। কারণ সুন্দর নারী দেহ সহজে ভুলা যায় না। যখন আপা থাকবে না তখন আমি এগুলো দেখবো। তবুও আমাকে জোর করে বা করতে তার সাথে যৌন সম্পর্ক গড়ে তুলতে। এক পর্যায়ে আমি তার প্রস্তাবে সাড়া না দেওয়ায় আমার নামে উল্টোপাল্টা অভিযোগ এনে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। তারপর আমি গুলশানে আরেক ধনাঢ্য শিল্পপতি জামান চৌধুরীর বাড়িতে কাজ নিই।
এখানে গত কয়েক বছর ধরে কাজ করছি। জামান চৌধুরীর স্ত্রী শাকিলা শারমিন দুর্দান্ত সুন্দরী এক মহিলা। বয়স বত্রিশ তেত্রিশ হবে। দুই ছেলে মেয়ের মা। চমৎকার ফিগার তার। দাম্পত্য জীবন তেমন সুখের নয় তাদের। কারণ জামান চৌধুরী ডায়েবেটিস ও ব্লাড প্রেসারের রোগী। প্রায়ই বিদেশে যেতে হয় চিকিৎসার জন্য। টগবগে যৌবনের সুন্দরী স্ত্রীর সাথে তার বয়সের ব্যবধান অনেক। বউকে আজকাল তৃপ্ত করার মতো যৌনক্ষতাও নেই তার। যে কারণে তার স্ত্রী শাকিলার মনটন কেমন অস্থির থাকে সব সময়। প্রাচুর্যের মধ্যে বিত্তের মধ্যে থাকলেও তার মনে কোন সুখ নেই। কয়েক মাস আগে একদিন আমি তার বেডরুমে ঢুকে ফার্নিচার মুছছিলাম। বেগম সাহেবা বিছানায় শুয়ে। সাহেব কিছুক্ষণ আগে অফিসে চলে গেছেন। ছেলে মেয়ে দুটো স্কুলে। হঠাৎ বেগম সাহেবা আমাকে ধরে দরজা বন্ধ করে নিয়ে তার কাছে যেতে বললেন। তার কথা তো আমি তাই করলাম। তারপর তিনি আমাকে তার মাথা টিপে দিতে বললেন। আমি বাম লাগিয়ে তার মাথা টিপতে লাগলাম। এর আগে কোনদিন আমাকে তিনি এরকম কথা বলেননি। আমি ভয়ে ভয়ে সংকুচিত, তার মাথা টিপছি আর উনি বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে। ম্যাক্সির ফাক দিয়ে তার বুকের প্রায় পুরো অংশ দেখা যায়। আমি আড় চোখে লুকিয়ে কয়েকবার দেখি তা। বেগম সাহেবা আগের মতো শুয়ে তারপর তিনি তার কোমর টিপতে বললেন। এবার আমি ঘাবড়ে যাই আমার মনে পড়ে যায় সুমি আপার কথা। এখানেও যদি তেমন অবস্থা হয় তাহলে কি হবে ভাবতে থাকি। আমি তার কোমর টিপছিনা তার নির্দেশ সত্ত্বেও রেগে যান বেগম সাহেবা। কি রে ছোকরা, আমি যে তোকে বললাম আমার কোমর টিপতে, কই টিপছিস না তো ধমকে উঠেন। আমি তাড়াতাড়ি হাত লাগাই বেগম সাহেবার কোমরে। কি নরোম তার শরীর। আমি টিপতে থাকি তার কোমর। এক পর্যায়ে তিনি বলেন, আরো নিচে টিপ আমি তার নরোম ভারী পাছা টিপতে থাকি। অল্পক্ষণ পরে বেগম সাহেবা উঠে বসেন বিছানায়। আমাকে দেখেন কিছুক্ষণ ধরে। তারপর তার হাত দুটো আমাকে কাছে আরো কাছে টেনে নেয়। আমি কিছু বুঝে উঠার আগে আমাকে প্রচন্ডভাবে জড়িয়ে ধরেন। আমি তার নরোম স্তনগুলোর ছোঁয়া পাই। আমি স্তম্ভিত হয়ে যাই তার এ ধরনের আচরণে। কয়েক মুহর্তের মধ্যে বেগম সাহেবা তার শরীরের ম্যাক্সিটা খুলে ফেলেন। ভেতরে আর কিছু পরা নেই, ব্রা কিংবা প্যান্টি। আমার সামনে পুরো বিবস্ত্রা হয়ে বেগম সাহেবা দাঁড়িয়ে। তার স্তনগুলো সামান্য ঝুলে পড়েছে। তলপেটেও কিছুটা বাড়তি মেদ মেছে। কিন্ত তারপরেও দুর্দান্ত মনে হয় তার ফিগার। দুই উরুর মাঝখানে সংযোগ স্থানে হালকা পাতলা লোম। বোধ হয় অল্প কিছুদিন আগে কেটেছেন।
সবুজ, তোকে আমার পছন্দ হয়েছে, তুই কিছু মনে করিস না, আমি তোকে টাকা দেবো, কেউ জানতে পারবে না ব্যাপারটা। তোদের সাহেব ইনভ্যালিড হয়ে গেছে। আমাকে একদম সুখ দিতে পারেনা, তুই আমাকে সুখ দিবি কথাগুলো বলে বেগম সাহেবা আমার পুরুষাঙ্গে হাত দেন লুঙ্গির উপর দিয়ে। ততোক্ষণে আমার সারা দেহে প্রচন্ড উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। আমি বেগম সাহেবার স্তন জোড়া কচলাতে থাকি দুহাত দিয়ে। দারুণ মজা পেতে থাকেন তিনি। উত্তেজনায় ছটফট করতে থাকেন তিনি। আমি তার বুকে পেটে চুমু খাই অনেকবার। স্তনের বোটা মুখে পুরে কিছুক্ষণ চুমি। মিষ্টি তরল পদার্থের স্বাদ পাই। এরপর তার তলপেটের নিচে উরুসন্ধিতে মুখ লাগিয়ে চুষতে থাকি। কেমন কড়া আঁঝালো গন্ধ পাই। এক সময়ে তা সয়ে আসে। আমার মুখটা বেগম সাহেবা চেপে ধরে। তার দুই উরুর ফাকে আমি জিহবা দিয়ে চাটতে থাকি। বেগম সাহেবা কাতরাতে শুরু করেন। তারপর ওধু বলেন, সবুজ, এবার তুই আমাকে তৃপ্তি দে আমাকে শান্ত কর, অনেকদিন ধরে আমি মজা পাই না, তোকে আমি অনেক টাকা দেবো। আমি তারপর তার দৈহের ক্ষুধা মেটাতে সচেষ্ট হই। সক্রিয় হয়ে ওঠে আমার পুরুষাঙ্গ। দীর্ঘসময় ধরে আমি বেগম সাহেবাকে আনন্দ দিই। প্রচন্ড যৌন তৃপ্তি লাভ করেন তিনি। খুশি হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে চুমু খান তিনি। এরপর থেকে আমাকে প্রায়ই নিয়মিতভাবে যৌন তৃপ্তি দিতে হচ্ছে। ব্যাপারটা বাড়ির অন্য কেউ জানে না, বুঝতে পারে না। বেগম সাহেবাই আমাকে বাধ্য করেন তার সাথে যৌন মিলনে। আমি না চাইলেও তাকে প্রায়ই যৌনতৃপ্তি দিতে হয়। তার সাথে আমার এই গোপন সম্পর্কের কথা জেনে ফেলেছেন বেগম সাহেবার খালাতো বোন মুন্নি আন্টি। তার বয়স প্রায় আটত্রিশ হবে। মেয়ে বিয়ে দিয়েছেন। ছেলে দুটো আমেরিকায় পড়াশুনা করছে। তার স্বামী আছে। তবে প্রায়ই ক্লাব সোসাইটি গার্ল নিয়ে মেতে থাকেন। মুন্নি আন্টির প্রতি মনোযোগ নেই।
একদিন এ বাড়িতে বেড়াতে এসে বেগম সাহেবার সাথে আমার গোপন দৈহিক সম্পর্কের ব্যাপারটা ধরে ফেলেন। তারপর বেগম সাহেবাকে বলেন, তার সাথেও আমাকে যৌন সম্পর্ক করতে দেওয়া হয়। এর মধ্যে বেশ কয়েকবার নানা কাজের ছুতোয় মুনি আন্টির বাসায় আমাকে পাঠিয়েছেন বেগম সাহেবা। প্রায় চল্লিশ ছুই ছুই হাইফাই সুন্দরী এই মহিলা আমাকে বেডরুমে নিয়ে যান। তারপর ভিসিআর বু ফিল চালিয়ে গায়ের সমস্ত কাপড় চোপড় খুলে পুরো ন্যাংটো হয়ে আমার সামনে দাঁড়ান। বয়স্কা এই মহিলার শরীর দেখে আমার মনে তেমন উত্তেজনা জাগে না। আমি টিভির পর্দায় এক জোড়া যুবক যুবতীর উদ্দাম যৌনলীলা দেখতে দেখতে যৌন উত্তেজনা বোধ করি। মনি আন্টি বু ফিল্ম দেখে তেমন স্টাইলে আমার সাথে বিচিত্র ভঙ্গিতে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হন। আমার সাথে যৌন মিলনে বেশ আনন্দ এবং তুপ্তি লাভ করেন মুন্নি আন্টি। প্রায়ই টেলিফোন করে বেগম সাহেবার কাছে আমাকে তার বাসায় পাঠাতে বলেন। বেগম সাহেবা এবং তার খালাতো বোন মুন্নি আন্টিকে আমার যৌন তৃপ্তি দিতে হচ্ছে গত কয়েক মাস ধরে। মুন্নি আন্টির বিবাহিতা মেয়ে জিনিয়া জেনে ফেলেছে তার মায়ের কান্ডকীর্তির কথা। সুন্দরী বুয়েট থেকে আর্কিটেকচারে পাশ করা, জিনিয়ার বিয়ে হয়েছে দু-আড়াই বছর আগে। তার স্বামীও তার মতো একজন আর্কিটেক্ট। জিনিয়া একদিন দেখে ফেলেছিলো তার মায়ের সাথে আমার যৌন মিলনের দৃশ্য। তারপর সুযোগ মতো আমাকে একদিন চেপে ধরে সে। আমি অবাক হয়ে যাই যখন সে আমাকে চাপ দেয় তার সাথে যৌন মিলনে লিপ্ত হতে। আমি তার কথা না শুনলে আমার সাথে তার মায়ের গোপন যৌন সম্পর্কের কথা ফাঁস করে দেবে। তখন আমার কি হবে পরিণতি ভেবে আমি আজকাল জিনিয়ার সাথেও নিয়মিত যৌন মিলনে লিপ্ত হচ্ছি। সমাজে উচ্চবিত্ত পরিবারে কাজের লোক হিসেবে আমাকে এখন বেশ। কজন সুন্দরী স্মার্ট গৃহবধূকে যৌন তৃপ্তি দিতে হচ্ছে। অমি রীতিমতো। হাঁপিয়ে উঠেছি এই জীবনে। যদিও আমি বাড়তি টাকা পাচ্ছি এই সব। সুন্দরী মহিলাদের যৌন তৃপ্তি দেওয়ার বিনিময়ে।
Leave a Reply